
প্রকাশিত: Tue, Dec 20, 2022 4:15 AM আপডেট: Sun, Jun 22, 2025 12:30 PM
প্রিয় লিওনেল মেসি, ফুটবল এবং বিশ্ব আপনার কাছে ঋণী
জিয়া আরেফিন আজাদ
আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স ফাইনাল ম্যাচের মূল্যায়নের জন্য আসলে কোনো শব্দই যথেষ্ট নয়। টেলিভিশনে যারা ধারাভাষ্য দেন, খেলা তাদের কাছে পণ্য। তাদের কাজই হচ্ছে, নিজেদের পণ্যকে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করা। ফাইনাল বা বড় ম্যাচের গুণাগুন বর্ণনায় কখনও অতিরঞ্জনও থাকতে পারে। কিন্তু এই ম্যাচের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, পরতে পরতে এর উত্থান-পতন, নাটকীয়তা, উত্তেজনাÑ জাস্ট অ্যাবনরমাল, অতি মানবীয়। লিওনেল মেসি ফুটবল বিশ্বের সর্বকালের সেরা আইকনদের একজন। এমন প্রতিভা শতাব্দীতে দুই-একজন জন্মে। যোগ্যতম দল হিসেবেই আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয় করেছে। আর সেই দলের নেতা হিসেবে যোগ্যতম সমরনায়ক হয়েই বিজয়ীর বেশে ড্রেসিংরুমে ফিরলেন লিওনেল আন্দ্রেজ মেসি। শুধু যাদুকরী ফুটবল শৈলীই নয়, অনন্য ব্যক্তিত্বের গুণে তিনি গোটা বিশ্বে অন্যতম অনুসরণীয় রোল মডেল। এমন তারকার হাতে বিজয়মুকুট যাওয়া বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের জন্যই মঙ্গলজনক। লিওনেল মেসি, ডি মারিয়া, মার্টিনেজ, স্ক্যালোনি এবং সমগ্র আর্জেন্টিনাবাসীকে অভিনন্দন। অভিনন্দন বাংলাদেশের লক্ষ-কোটি আবেগময় আর্জেন্টিনা সমর্থকদের প্রতি।
বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য কাতারকে নির্বাচন করা একটা ভুল সিদ্ধান্ত। ধারণা করা হয় দুর্নীতির মাধ্যমে কাতার এই কাজ বাগিয়েছে। অর্থের জোরে খেলার মাঠ ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা হয়তো তারা আয়োজন করেছে, কিন্তু বিশ্বকাপের মতো বড় ইভেন্ট বিবেচনায় এবারের আয়োজনে কোনো প্রাণ ছিল না। যাদের বিশ্বাস হবে না, তারা ১৯৮৬ সালের মেক্সিকো বিশ্বকাপের ফুটেজগুলো দেখতে পারেন। স্টেডিয়ামের হাল অনেক গরিব, কিন্তু সেখানে প্রাণ ছিলো। ব্রাজিল, রাশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা প্রতিটা বিশ্বকাপের দিকে যদি চোখ রাখি, খেলার মাঠের সাথে সাথে মাঠের বাইরের পরিবেশটা কম আনন্দের ছিল না। লক্ষ লক্ষ মানুষ স্টেডিয়ামের বাইরে আড্ডা দিয়েছে, বন্ধুত্ব করেছে, আনন্দ করেছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, থিম সঙ, মাসকাট- প্রতিটা জিনিসের গুরুত্ব বেড়েছে মানুষের অংশগ্রহণে। বৈচিত্রহীন, অনুল্লেখ্য জনসংখ্যার দেশ কাতারে বিশ্বকাপ হওয়ায় এটা সম্পূর্ণই একটা টেলিভিশন টুর্নামেন্টে পরিণত হয়।
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের জীবনে বিনোদনের বড় অভাব। নানা সেক্টরে দেশের অধোগতি দেখে আমরা বিমর্ষ হই। এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার উপায় হাতড়ে বেড়াই। একটা বিষয় আমরা খেয়াল করি না। যে সময়ে আমরা বেড়ে উঠেছি তখন প্রতিটি শিশুর বিকেলবেলা কাটতো মাঠে। খেলা পারা বা না পারার বিষয় নয়, প্রতিটি শিশুই ফুটবলে লাথি দিয়েছে, পুকুরে সাঁতার কেটেছে। মেয়েরাও মাঠে গিয়ে নানারকম খেলা খেলত। আমাদের শিশু-কিশোরদের বিকেলবেলাটা হারিয়ে গেছে। অনেকে বলে মাঠের অভাব। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অসংখ্য মাঠ ও ফাঁকা জায়গা। সেখানে বড় বড় ঘাস। পঁচিশ হাজার শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয়ে পঁচিশজন শিক্ষার্থীও বিকেলবেলা মাঠে যায় না। আমরা যদি সেই বিকেলবেলাটা ফিরিয়ে আনতে পারি তাহলে একসাথে অনেক সমস্যার সমাধান হয়। আমরা একটা সুস্থ-সবল প্রজন্ম পাই যাদের শারীরিক-মানসিক বিকাশ হবে। সাম্প্রদায়িকতা, গোষ্ঠিগত উত্তেজনা, অসহিষ্ণুতা, মাদক ইত্যাদি নানা রকম ব্যধির কারণ আমাদের তরুণদের বিকালবেলার মৃত্যু।
আমি কখনও ফুটবল খেলোয়াড় ছিলাম না। তবে আমাদের বাড়ির কাছে জেলা স্টেডিয়াম। আমাদের মহল্লার শতভাগ কিশোর সেই মাঠে গিয়ে ফুটবল খেলত। তাদের অনেকে বড় খেলোয়াড় হয়েছে। আমার মেজ ভাইয়ের সাথে আমিও যেতাম মাঠে। কিছু দৌড়াদৌড়ি করে সিরিয়াস খেলার সময় বাড়ি চলে আসতাম। সেই সময় থেকে ফুটবলের প্রতি আমার গভীর অনুরাগ। ক্রিকেট আমার প্যাশন হলেও ফুটবলের মাহাত্ম্যকে আমি সব সময় নত শিরে স্বীকার করি।
ফুটবল নিয়ে আমাদের মধ্যে পক্ষ-বিপক্ষে খুনসুটি চলে। আমি এটাকে স্বাগত জানাই। ট্রলিংয়ের বাড়াবাড়ি নিয়ে অনেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। আমি এটাকে কোনো ইস্যু মনে করি না। আসলে ফুটবল কোনো বিষয় নয়, আমাদের ভিতরের অসহিষ্ণুতা কোনো একটা বিষয়কে অবলম্বন করে প্রকাশিত হয়ে পড়ে। কিন্তু এখানে একটা বিভ্রান্তি আছে। অনেকেই বলছেন, পৃথিবীর আর কোনো দেশে এমন হয় না, আমাদের হাতে অঢেল সময়, আমরা খুবই টক্সিক ইত্যাদি ইত্যাদি। এসব কথা হচ্ছে বিশ্ব সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য ও জ্ঞানের অভাবে। ফুটবল বা যেকোনো টিম গেম নিয়ে পৃথিবীতে অনেক হাঙ্গামা হয়। কথিত সভ্য রাষ্ট্র ইংল্যান্ডের সমর্থকদের তো চরম বদনাম ছিলো। বিভিন্ন দেশে তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হতো। ব্রাসেলসের হেইসেল স্টেডিয়ামে জুভেন্টাস আর লিভারপুলের খেলায় দাঙ্গায় উনচল্লিশ জনের মৃত্যু হয়েছিলো। ক্রোয়েশিয়ার ক্লাব ডায়নামো জাগরেব আর সার্বিয়ার রেড স্টার বেলগ্রেডের খেলায় (১৯৯০) দাঙ্গার ফলাফল হিসেবে শেষ পর্যন্ত শক্তিশালী যুগোস্লাভিয়া ফেডারেশন ভেঙে গেল। আমাদের প্রতিবেশীরাও কম যায় না। ১৯৮৮ তে নেপালের দশরথ স্টেডিয়ামে দাঙ্গায় ৯৩ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। এই সেদিন ইন্দোনেশিয়ার খেলায় গণ্ডগোলে ১২৭ জন মানুষ মারা গেল। বিশ্বকাপ শুরুর মাসখানেক আগে আর্জেন্টিনার মাঠেই দাঙ্গায় এক লোক প্রাণ হারালো। ১৯৯০ এর বিশ্বকাপে আত্মঘাতি গোলের অপরাধে কলম্বিয়ার ডিফেন্ডার এসকোবারকে হত্যা করলো উগ্র ফ্যানরা। এই সব উদাহরণ সাফাই হিসেবে দিচ্ছি না। আমরাই খারাপ এমন হীনমন্যতা কাটানোর জন্য বলছি।
আসল বিষয় হলো, ভালো বা খারাপ ধারণা সাবজেক্টিভ। তার পরেও কিছু সিভিক কোড আছে। ট্রলিং বা উপহাস হয়তো বিশুদ্ধ ভদ্রতা মেনে হয় না, কিন্তু এরও একটা ব্যকরণ আছে। কোনটা মজা করার জন্য আর কোনটা অশোভন, আক্রমণাত্মক তা পরিমাপ করার কিছু মানদণ্ড আছে। আমার মনে হয় সেই বিষয়টা নিয়ে আমাদের মধ্যে বড় ধরনের গোলমাল আছে। যারা সবচেয়ে অসহিষ্ণু, যারা সব সময়েই অশোভন, যারা সবচেয়ে আক্রমণাত্মক তারাই নিজেকে আক্রান্ত দেখতে পান এবং অন্যায়ভাবে অন্যকে আক্রমণ করে বসেন। ঠাট্টা-মশকরা হয় খেলাকে কেন্দ্র করে। খেলার কোনো বিষয় নিয়ে ব্যঙ্গ করা একটা স্বীকৃত বিষয়। বিখ্যাত খেলোয়াড়েরা পাবলিক ফিগার। তাদের নিয়ে নানা রকম সমালোচনা হবেই। সেটা খেলার মাঠ পেরিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন বা অন্য কোনো বিষয়ে প্রবেশ না করলেই হয়। আপনি যতো বড়ই সমর্থক হন, এটুকু মেনেই আপনাকে খেলার আনন্দ নিতে হবে। কিন্তু আমরা কী দেখছি? কোনো বিখ্যাত খেলোয়াড় বা নামি দলের মাঠের কার্যক্রমের সমালোচনা করলে বা ব্যঙ্গ করলে সেই খেলোয়াড় বা দলের সমর্থক নিজেকে আক্রান্ত মনে করছেন এবং ভীষণ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। নিজের দেশ বা কোনোভাবে নিজের সরাসরি স্বার্থ যুক্ত থাকলে তাও কিছুটা মানা যায়। আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলের মতো দেশ, যারা আমাদের রাজনীতি-ভূগোল-ইতিহাসের কোনো জায়গায় তিল পরিমাণ স্থান ধারণ করে না, তাদের জন্য এতো ইমোশনাল ক্ষ্যাপাটে হয়ে যাওয়াটা নিজের ভিতরকার স্যাডিজমকেই প্রকাশ করে। বস্তুত আমরা ব্যর্থ এবং আমাদের কোনো আত্মনিয়ন্ত্রণ নেই। সে কারণে কোনো একটা যুদ্ধের জয়ী পক্ষের সাথে আমরা নিজেকে যুক্ত করে ব্যর্থতার গ্লানি ঘোচাতে চাই। সেই পরিকল্পনায় বাধা পেলে বেসামাল হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক। আরেকটা বিষয় হলো, কেউ কোনো দলকে সাপোর্ট করা মানে এমন নয় তিনি সেই দলের মালিক বা দলটি তার দত্তকপুত্র। যেকেউ, যেকোনো সময়, যেকোনো দলকে সমর্থন করতে পারে। একসাথে একশোটা দলকে সমর্থন করতে পারে। প্রথমঅর্ধে একদলকে, দ্বিতীয়অর্ধে আরেক দলকে সমর্থন করতে পারে। টাইব্রেকারে প্রতি পেনাল্টিতে প্রতিটি শুটারকে বা গোলকিপারকে সমর্থন করতে পারে। আবার তুমুল উত্তেজনা নিয়ে ত্রিশ মিনিট খেলা দেখে টিভি বন্ধ করে ঘুমাতে পারে। আফটার অল, খেলাধুলা তো মানুষের আনন্দের জন্য। সেই বিষয়টা যখন প্রধান থাকে না, তখন বিপত্তি তো হবেই। কথিত টক্সিক, বাড়াবাড়ি ইত্যাদি নিয়ে রিঅ্যাকশনে সংকট আসলে যার-যার, তার-তার। আমার আপত্তি হলো, নিজের সংকটকে অন্যের বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টায়।
একমাসের বিশ্বকাপ শেষ। ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম ফালতু একটা আয়োজন উতরে গেল অসামান্য এক ফাইনাল ম্যাচের কারণে। জীবন্ত কিংবদন্তী লিওনেল মেসির শ্রেষ্ঠত্বকে সত্যিকারভাবেই চ্যালেঞ্জ করেছে কিলিয়ান এমবাপ্পে। তাকেও হ্যাটখোলা অভিনন্দন জানাই। পুঁজিবাদি বিশ্বের একটা ট্র্যাজেডি হলো, উইনার টেকস অল। অলটাইম গ্রেটদের একজন হয়েও লিওনেল মেসি সেই ট্র্যাজেডির একজন ভিকটিম ছিলেন। মেসির ক্লাব সতীর্থ এমবাপ্পের ক্যারিয়ারে ব্যর্থতা বলে কিছু নেই। তিনিও সেই ট্র্যাজেডির অভিজ্ঞতা পেলেন। এটা নিশ্চয় তাকে পরিপূর্ণ করবে। তাঁর চেয়েও বেশি পরিপূর্ণ করবে ফুটবল নামের অনিন্দ্য সুন্দর এই ক্রীড়াকে। ফুটবল এমন একটা খেলা যা খেলতে তেমন আয়োজন লাগে না, কোনো দিন না দেখলেও এই খেলা যেকেউ বুঝতে পারে, আনন্দ নিতে পারে। পৃথিবীর প্রায় সব দেশের মানুষ এই খেলা খেলে। সমগ্র পৃথিবীকে একত্রিত করতে পারে ফুটবল। জাতিসংঘ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, বড় বড় ভয়ংকর সব ধর্ম- কারো সেই ক্ষমতা নেই। ফুটবল এতটাই সুন্দর একটা খেলা যে তার নিজ গুণেই দর্শককে ধরে রাখতে পারে। আমি কখনও চাইনি অন্য সব বিনোদনের মতো ফুটবলেও প্রপাগান্ডার রাজত্ব প্রতিষ্ঠা পাক বা কাল্টের চর্চা হোক। বিশ্বে অসংখ্য প্রতিভাবান ফুটবলার আছে। বড় ক্লাবে না খেললে সকলের সুযোগ হয় না পাদপ্রদীপের আলোয় আসার। বিশ্বকাপ একটা বড় সুযোগ। বিশ্বকাপেই আমরা দেখেছি রজার মিলার মতো তারকার উত্থান। ছাইয়ের গাদা থেকে এমন প্রতিভার বিচ্ছুরণ বোধহয় আর হবে না। জাতীয় দলের চেয়ে এখন ক্লাবের প্রভাব অনেক বেশি। বিশ্বকাপের আগেই উল্লেখযোগ্য সব খেলোয়াড় আমরা চিনে নিচ্ছি। তেমন কোনো চার্ম আর অপেক্ষা করছে না। অতিরিক্ত খেলার কারণে বেনজেমা, কৌতিনহো, ফিরমিনোর মতো অনেক খেলোয়াড় ছিলো ইনজিউরড। তাদের খেলা দেখা থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছি।
চার বছর পর হয়তো অনেক খেলোয়াড়ই হারিয়ে যাবেন। লিওনেল মেসির খেলার সম্ভাবনা খুব কম। ম্যারাডোনা বিগত হয়েছেন, পেলে মৃত্যুশয্যায়। লিওনেল মেসি দীর্ঘজীবী হোন। পৃথিবীর শতকোটি মানুষকে আনন্দ দিয়েছেন যিনি, ফুটবলের মতো টাফ ফিজিক্যাল টাসলের একটি খেলায় যিনি দিনের পর দিন অনন্য ব্যক্তিমাধুর্যের নজির রেখেছেন তাঁকে নত হয়ে কুর্নিশ করতেই হয়। প্রিয় লিওনেল আন্দ্রেজ মেসি, সশ্রদ্ধ প্রণাম গ্রহণ করুন। কেবল করপোরেট স্বার্থ নয়, আমরা ফুটবল ও বিশ্বভ্রাতৃত্বকে জয়ী দেখতে চেয়েছি। আপনি আমাদের সেই আকাক্সক্ষা পূরণ করেছেন। ফুটবল ও বিশ্ব আপনার কাছে ঋণী। কৃতজ্ঞতার সাথে সেই ঋণ স্বীকার করি। ফেসবুক থেকে
আরও সংবাদ
চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে
‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!
কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!
সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি
ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
মতিউর প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৩ ব্যাচের বন্ধুদের গ্রুপে সৎ জীবন যাপনের উপদেশ দিতেন!

চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে

‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!

কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!

সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি

ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
